Wellcome to National Portal

মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

অরজন সমুহ

মৎস্য অধিদপ্তরের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন সমুহ:

বর্তমান সরকার দ্বিতীয়বার ক্ষতায় আসার সময় অর্থাৎ ২০০৮-২০০৯ আর্থিক সালের মাছের উৎপাদন ছিল ২৭.০১ লক্ষ মেট্রিক টন যা ২০১৫-২০১৬ আর্থিক সালের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে ৩৮.৭৮ লক্ষ মেট্রিক টন উন্নীত হয়।

মৎস্য সম্পদ জরিপ রিপোর্ট ২০১৭ অনুযায়ী গড়ে ৫%এর অধিক প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকলে ভিশন‘২০২১ অর্জিতব্য বর্ধিত জনগোষ্টির জন্য প্রক্ষেপিত মৎস্য চাহিদা ৪৫.২৮ লক্ষ মেট্রিক টন এর বিপরীতে ৪৫.৫২ লক্ষ মেট্রিক টন অর্জন সম্ভব হবে।

উল্লেখ্য যে ইতিমধ্যে ২০১৬-১৭   সালের লক্ষমাত্রা ৪০.৩৯ লক্ষ মেট্রিক টনের বিপরীতে  ৪১.৩৪ লক্ষ মেট্রিকটন এ উন্নিত হযেছে।  

এছাড়াও ইলিশের উৎপাদনের লক্ষমাত্রা ৩.৯৫ লক্ষ মেট্রিকটনের বিপরীতে ৪.৯৬ লক্ষ মেট্রিকটনে উন্নিত হয়েছে ।

*বিগত ৫ বছওে পুকুর দিঘীতে হেক্টর প্রতি উৎপাদন ৩.৫৪ মেট্রিক টন হতে ৪.৫০ মেট্রিক টনে উন্নীত হয়েছে।

* বিগত ৫ বছরে হিমায়িত মাছ ও মাছজাত পণ্যের রপ্তানি আয় ২,৩১৫ কোটি টাকা।

* বিগত ৫ বছরে প্রায় সাড়ে ৬ লক্ষ লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।

* বিগত ৫ বছরে জনপ্রতি মাছের প্রাপ্তি ৪৮ গ্রাম হতে ৫৩.০০ গ্রামে উন্নীতকরণ হয়েছে।

* বিগত সাড়ে ৬ বছরে মৎস্য চাষি ,মৎস্যজীবিদের আয় ৩০%বৃদ্ধি হয়েছে।

* বিগত বছর গুলোতে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে নিরাপদ মাছ ও মৎস্যজাত পণ্য উৎপাদন ও সরবরাহ নিশ্চিত করণের জন্য

   উত্তম মৎস্য চাষ অনুশীলন প্রবর্তন ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।

*  মৎস্য অধিদপ্তরের টেশসই প্রযুক্তি হস্তান্তরের ফলে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে রুই জাতীয় মাছের উৎপাদন উল্লেখযোগ্যও হারে বৃদ্ধি

    পেয়েছে।

*  দেশীয় প্রজাতির ছোট মাছ পাবদা, গুলসা, কৈ, মাগুর, টেংরা ইত্যাদি উৎপাদনে বিপ্লব সাধিত হচ্ছে।

* মৎস্য চষিদের চাহিদা ভিত্তিক প্রশিক্ষন ও পরামর্শ সেবা প্রদান করা হচ্ছে ।

* মোবাইল এ্যাপস্ এর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকার চাষ ও রোগ বালাই এর পরামর্শ সেবা প্রদান করা হচ্ছে।

* বিদেশী মাগুর ও পিরানহা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

* সেচের মাধ্যমে মাছ ধরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

* গুণগত মান সম্পন্ন পোনা উৎপাদনের জন্য হ্যাচারী আইন/ ২০১০ ও বিধিমালা/২০১১ প্রণয়ন করা হয়েছে।

* মাছের মান সম্মত খাদ্য নিশ্চিতকরণে মৎস্য খাদ্য আইন /২০১০ ও বিধিমালা/ ২০১১ প্রনয়ন করা হয়েছে।

* সামুদ্রিক মৎস্য উৎপাদনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রজ্ঞা ও দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে ঐতিহাসিক সমুদ্র বিজয়ের মাধ্যমে

    অতিরিক্ত ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গ কিলোমিটার জলসীমায় বাংলাদেশের একছত্র আইনগত অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

* ইতিমধ্যে ইষঁব এৎড়ঃিয ঊপড়সড়হু নামে অভিহিত সমূদ্র অর্থনৈতিক বাংলাদেশ চরষড়ঃ পড়ঁহঃৎু

    হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

* সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদে কাঙ্খিত উন্নয়ের লক্ষ্যে গবেষণা ও জরিপ কাজ সম্পাদনের জন্য “আরভি মীম সন্ধানী” জাহাজ সংযুক্ত

   হয়েছে। গভীর সমুদ্রে খড়হম খরহবৎ প্রকারের ফিশিং ট্রলার সংযোজনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

* সামুদ্রিক  এলাকায় মাছের সুষ্ঠ প্রজনন ও সামুদ্রিক মৎস্য সংরক্ষণের জন্য প্রতি বছর ২০ মে  হতে ২৩ জুলাই পর্যন্ত ৬৫ দিন

    বঙ্গোপসাগরে সকল বাণিজ্যিক ট্রলার মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

* ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য ৮ মাস ব্যাপি জাটকা সংরক্ষণ কার্যক্রম গ্রগণ করা হয়েছে।

* প্রজনন কালীন সময়ে মা ইলিশে সংরক্ষণ কার্যক্রম গ্রগণ করা হয়েছে।

* মা-ইলিশ সংরক্ষণ কলীন সময়ে প্রায় ২.৫ লক্ষ জেলেদেক্যে বিশেষ বিজিএফ কর্মসুচি আওতায় খাদ্য শস্য বিতরণ করা হয়েছে।

* ইলিশ সংরক্ষণের জন্য অভায়শ্রম কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে।